নিজস্ব প্রতিবেদক: বিনিয়োগের আগে সংশ্রিষ্ট কোম্পানির সার্বিক অবস্থা জেনে বিনিয়োগ করা প্রয়োজন। এজন্য অবশ্যই জানতে হবে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ও আনুপাতিক হার (পিও রেশিও)। একটি কোম্পানির পিও রেশিও যত কম হবে বিনিয়োগের জন্য কোম্পানিটি তত উত্তম। সাধারণত ৪০ পর্যন্ত পিও রেশিও স্বাভাবিক ধরা হয়। এর উপরে গেলে অবস্যই সেটি ঝুঁকিপূর্ণ। পিও রেশিও থেকে আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে নিট সম্পদমূল্য (এনএভি)। এটি যত বেশি বিনিযোগের জন্য ততই উত্তম।
ঢাকা স্টক একচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্য অনুযায়ী কোম্পানির গত ২ বছরের শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ (এনএভি) হলো ২০২২ সালে ৩৮ টাকা ৮৪ পয়সা, ২০২১ সালে ৩১ টাকা ৪৯ পয়সা ।
পর্যবেক্ষনে দেখা যায়, বিগত ২ বছরে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২০২২ এ ৩ টাকা ২৫ পয়সা যা ২০২১ সালে ২ টাকা ৫০ পয়সা।
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য পর্যবেক্ষনে দেখা যায়, বিগত ২ বছরে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০২২ সালে ছিল ১২.৫০ শতাংশ নগদ।
পর্যবেক্ষনে দেখা যায় কোম্পানিটি ৩০০ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধন নিয়ে দেশের প্রধান শেয়ার বাজার ঢাকা স্টক একচেঞ্জের তালিকভূক্ত হয়। কোম্পানির বর্তমান পরিশোধিত মূলধনের পরিমান ১২৫ কোটি ২৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা। কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১২ কোটি ৫২ লাখ ৯৪ হাজার ১২০ টি। তাদের মধ্যে উদ্যোক্তা-পরিচালকের হাতে রয়েছে ৩২.৩২ শতাংশ শেয়ার। প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ৩৭.৮১ শতাংশ শেয়ার এবং বাকি ২৯.৮৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে।
গত এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ার দর উঠানামা হয়েছে ৭০.৩০ টাকা থেকে ৯১.৮০ টাকার মধ্যে। গত এক মাসে দর উঠানামা হয়েছে ৭৬.৩০ টাকা থেকে ৭৯.০০ টাকার মধ্যে। পুঁজিবাজারে তালিকাভূক্ত ঔষধ খাতের বর্তমানে বি ক্যাটাগরিতে অবস্থা করেছে।