আতিকুর রহমান, ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: দেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজে কর্মরত ৬৭৮ জন জাল সনদধারী শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে তাদের এমপিও বন্ধ করার এবং অবৈধভাবে এমপিও বাবদ ভোগ করা লাখ লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে ফেরত নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফরকে।
এরই ধারাবাহিকতায় ঝিনাইদহসহ জেলার কয়েকটি উপজেলার ১৪ জন শিক্ষক রয়েছেন এই তালিকায়।
তারা হলেন-কোটচাঁদপুর এস.ডি ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক (কম্পিউটার) শাহানা পারভীন হীরা, হরিণাকুন্ডু পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের সহকারী শিক্ষক মইন উদ্দিন, ঝিনাইদহের হাজী আশরাফ আলী কলেজের প্রভাষক (স. বিজ্ঞান) মো. রাশেদুল ইসলাম, ঝিনাইদহ শিশুকুঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক তপন কুমার বিশ্বাস, ঝিনাইদহের ডেফলবাড়ী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জাহিদুল ইসলাম, ঝিনাইদহের বংকিরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কৃষি) মো. মামুন অর রশিদ, কালীগঞ্জ উপজেলার সরকারি নলডাঙ্গা ভূষণ পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (সমাজ) হাজেরা খাতুন, কোটচাঁদপুর উপজেলার বহরামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (ধর্ম) মাহফুজা খানম, বহরামপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) শামিমা আক্তার, ঝিনাইদহের বাসুদেবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. আবদুর রহমান, কালীগঞ্জ উপজেলার শহীদ নুর আলী কলেজের প্রদর্শক (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) মো. শামছুল হক, কালীগঞ্জ উপজেলার শহীদ নূর আলী কলেজের শিক্ষক (সাচিবিক বিদ্যা) রফিকুল ইসলাম, ঝিনাইদহের লালন একাডেমি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) রাজিয়া খাতুন এবং গুড়দহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (কম্পিউটার) মোস্তাফিজুর রহমান।
আরও পড়ুন:
সনদ জালিয়াতি: ৬৭৮ শিক্ষককে চাকরিচ্যুত ও অর্থ ফেরতের নির্দেশ