March 25, 2025 - 7:07 am
তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৭৭
Homeশেয়ার বাজারএমডি নিচ্ছেন মাসে ৫ লাখের অধিক, কোম্পানি ডিভিডেন্ট দিতে পারে না! পর্ব-২

এমডি নিচ্ছেন মাসে ৫ লাখের অধিক, কোম্পানি ডিভিডেন্ট দিতে পারে না! পর্ব-২

spot_img

মাহিদুল ইসলাম: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শীর্ষ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তারা অন্যান্য কর্মচারীদের তুলনায় অনেক বেশি হারে বেতন নিচ্ছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা গেছে, কোম্পানির এমডির বেতন অস্বাভাবিক হারে বাড়লেও সেই তুলনায় কোম্পানি ডিভিডেন্ট দেয়নি।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে লিজিং কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা (এমডি) প্রতিমাসে যে পরিমাণ আর্থিক ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন এবং নিচ্ছেন তা কতটুকু যুক্তিযুক্ত এবং কোম্পানিগুলোর মুনাফা বৃদ্ধি, ডিভিডেন্ট ঘোষণা এবং খেলাপি ঋণ আদায়ে সাফল্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে এই রিপোর্টে।

প্রথম পর্ব প্রকাশের পর, আজ তুলে ধরা হলো প্রিমিয়ার লিজিং এন্ড ফাইন্যান্স লিমিটেডের ২০২০-২০২৩ সাল পর্যন্ত।

২০২০ সালে কোম্পানিটির এমডি আব্দুল হামিদ মিয়া বেতন ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধাসহ সর্বমোট নিয়েছেন ৭৭ লাখ ২৪ হাজার টাকা। একই সময় কোম্পানিটির নিট ক্ষতি হয়েছিল (৪০) কোটি (৯২) লাখ টাকা এবং শেয়ার প্রতি লোকশান হয়েছিল (৩.০৮) টাকা ও শেয়ার প্রতি নিট সম্পদমূল্য ছিল ১২.৬৩ টাকা। আলোচ্য বছরে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। বছরে (৪০) কোটি ৯২ লাখ টাকা লোকশান করে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দিয়ে এমডি নিজেই নিয়েছেন ৭৭ লাখ ২৪ হাজার টাকা যা প্রতি মাসে ৬ লাখ টাকার অধিক। বছর শেষ হওয়ার আগে এজিএম চলাকালিন সময়ে  কোম্পানির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন সুভাষ চন্দ্র মৌলিক।

আলোচ্য বছরে কোম্পানির নিট ক্ষতি হয়েছে (৪০) কোটি (৯২) লাখ টাকা অথচ ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বেতন ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধাসহ সর্বমোট নিয়েছেন ৭৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।

২০২১ সালে কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফজলুর রহমান বেতন ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধাসহ সর্বমোট নিয়েছেন ১৪ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। একই সময়ে কোম্পানিটির নিট ক্ষতি হয়েছিল (২৪৫) কোটি (১৫) লাখ টাকা এবং শেয়ার প্রতি লোকশান হয়েছিল (১৮.৪৪) টাকা ও শেয়ার প্রতি নিট সম্পদমূল্য হয়েছিল (৫.৭৯) টাকা। আলোচ্য বছরে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেয়নি।

এছাড়া ২০২২ সালেও কোম্পানিটির এমডি মোহাম্মদ ফজলুর রহমান বেতন ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধাসহ সর্বমোট নিয়েছেন ৩৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা। একই সময়ে কোম্পানিটির নিট ক্ষতি হয়েছিল (২১০) কোটি (৬৯) লাখ টাকা এবং শেয়ার প্রতি লোকশান হয়েছিল (১৫.৮৫) টাকা ও শেয়ার প্রতি নিট সম্পদমূল্য ছিল (২১.৬৪) টাকা। আলোচ্য বছরে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। বছরে (২১০) কোটি (৬৯) লাখ টাকা লোকশান করে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ না দিয়ে এমডি নিজেই নিয়েছেন ৩৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

বছরে (২১০) কোটি (৬৯) লাখ টাকা ক্ষতি হওয়া সত্বেও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেতন ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধাসহ নিয়েছেন ৩৮ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

২০২৩ সালে কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফজলুর রহমান বেতন ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধাসহ সর্বমোট নিয়েছেন ৫২ লাখ টাকা। একই সময়ে কোম্পানিটির নিট ক্ষতি হয়েছিল (৩৭৯) কোটি (১১) লাখ টাকা এবং শেয়ার প্রতি লোকশান হয়েছিল (২৮.৫১) টাকা ও শেয়ার প্রতি নিট সম্পদমূল্য ছিল (৫০.১৪) টাকা। আলোচ্য বছরে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। বছরে (৩৭৯) কোটি (১১) লাখ টাকা লোকশান করে বিনিয়োগকারীদে জন্য লভ্যাংশ না দিয়ে এমডি নিজেই নিয়েছেন ৫২ কোটি টাকা।

২০২৩ সালে কোম্পানিটির নিট ক্ষতির পরিমান ছিল (৩৭৯) কোটি (১১) লাখ টাকা। গত বছরের তুলনায় আলোচ্য বছরে ক্ষতি বেড়েছে ১৬৮ কোটি ৪২ লাখ টাকা সেই সাথে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) বেতন ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুযোগ সুবিধাও বেড়েছে ১৩ লাখ ৬০ ১৪ হাজার টাকা। অত:এব  দেখা যাচ্ছে কোম্পানির ক্ষতি বাড়ার সাথে সাথে ব্যবস্থপনা পরিচালকের বেতন ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুযোগ-সুবিধাও বৃদ্ধি পেয়েছে।

২০২০ সালে কোম্পানির লোন্স অ্যান্ড এডভান্স ছিল ১২৯৮ কোটি ৮৭ লাখ টাকা যা ২০২৩ সালে হয়েছিল ১৩০০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ বিগত ৪ বছরে ২০২০-২০২৩ পর্যন্ত কোম্পানিটির লোন্স অ্যান্ড এডভান্স বেড়েছে ১ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।

পক্ষান্তরে, ২০২০ সালে কোম্পানিটির ডিপোসিট ও অন্যান্য প্রাপ্তি ছিল ৮৪৩ কোটি ৪১ লাখ টাকা যা ২০২৩ সালে হয়েছিল ৯১৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অর্থাৎ বিগত ৪ বছরে ২০২০-২০২৩ পর্যন্ত কোম্পানিটির ডিপোসিট ও অন্যান্য প্রাপ্তি বেড়েছে ৭৫ কোটি ৯ লাখ টাকা।

এছাড়া, ২০২০ সালে কোম্পানিটির সংরক্ষিত ক্ষতি ছিল (৩২) কোটি (২৫) লাখ টাকা যা ২০২৩ সালে লোকশান বেড়ে দাড়িয়েছে (৮৬০) কোটি (৯৪) লাখ টাকায়। অর্থাৎ বিগত ৪ বছরে ২০২০-২০২৩ সাল পর্যন্ত কোম্পানিটির সংরক্ষিত ক্ষতি বেড়েছে ৮২৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকশান হয়েছে (৬.২২) যা ২০২৩ সালে সমাপ্ত বছরের কোম্পানির সমন্বিত শেয়ার প্রতি লোকশান হয়েছে (২৮.৫৫) টাকা, ২০২২ সালে যা ছিল (১৫.৯৭) টাকা, ২০২১ সালে ছিল (১৮.১৮) টাকা, ২০২০ সালে ছিল (২.৯৩) টাকা ও ২০১৯ সালে আয় ছিল .১৭ টাকা।

২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদমূল্য হয়েছে (৫৩.০৭) টাকা যা ২০২৩ সালে সমাপ্ত বছরে শেয়ার প্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমুল্য হয়েছিল (৪৬.৭৯) টাকা, ২০২২ সালে যা ছিল (১৮.২৩) টাকা, ২০২১ সালে ছিল (২.১২) টাকা, ২০২০ সালে ছিল ১৬.০৩ টাকা ও ২০১৯ সালে ছিল ১৮.৯৬ টাকা।

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য পর্যবেক্ষনে দেখা যায়, বিগত ৬ বছরেও কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। তবে ২০১৮ সালে ৫ শতাংশ স্টক, ২০১৭ সালে নগদ ৫ শতাংশ ও ৫ শতাংশ স্টক, ২০১৬ সালে নগদ ৫ শতাংশ ও ৫ শতাংশ স্টক, ২০১৫ সালে ৫ শতাংশ স্টক ও ২০১১ সালে ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে। উল্লেখ্য যে কোম্পানিটি ২০১২-২০১৪ সাল পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেয়নি।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, কোম্পানিটি ৩০০ কোটি টাকা মূলধন নিয়ে দেশের প্রধান শেয়ার বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ২০০৫ সালে তালিকাভূক্ত হয়েছে। কোম্পানির বর্তমান পরিশোধিত মূলধনের পরিমান ১৩২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ার ১৩ কোটি ২৯ লাখ ৭০ হাজার ২১০ এবং রিসার্ভ অ্যান্ড সারপ্লাসে রয়েছে (৮৪২) কোটি (৫৬) লাখ টাকা।

ডিএসই’র তথ্য অনুযায়ি ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ তারিখে উদ্যোক্তা পরিচালকের হাতে রয়েছে ২৩.৪৫ শতাংশ শেয়ার, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর হাতে রয়েছে ২৩.২৪ শতাংশ শেয়ার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীর হাতে রয়েছে ৫৩.৩১ শতাংশ শেয়ার।

তথ্য অনুসারে, গত বছর কোম্পানিটির শেয়ার দর উঠানামা হয়েছে ২.৯০ টাকা থেকে ৫.৮০ টাকার মধ্যে। গতকাল সমাপনি দর ছিল ৩.৫০ টাকা এবং আজকের ওপেনিং দর ৩.৬০ টাকা। ২০০২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে কোম্পানিটি বর্তমানে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে অবস্থান করছে।

২০২০ সালে কোম্পানিটির চেয়ারম্যান ছিলেন ইন্জিনিয়ার এ জেড এম আকরামুল হক। তিনি (এ জেড এম আকরামুল হক) সৌদি আরবের কিং ফাহাদ শিল্প বন্দরে কাজ করেছেন। তিনি ১৯৮৬ সালে নিজের ব্যবসা শুরু করেন। তিনি প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড এবং প্রিমিয়ার লিজিং সিকিউরিটিজ লিমিটেডের স্পনসর ডিরেক্টর এবং প্রিমিয়ার লিজিং সিকিউরিটিজ ব্রোকিং লিমিটেডের পরিচালক। তিনি বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত। তিনি ঢাকার দেওয়ানগঞ্জ সমিতির সভাপতি এবং ঢাকার জামালপুর সমিতির সহ-সভাপতি ছিলেন। তিনি ধানমন্ডি ক্লাব লিমিটেড, উত্তরা মডেল ক্লাব লিমিটেড, আর্মি গল্ফ ক্লাব এবং বুয়েট গ্র্যাজুয়েটস ক্লাবের সদস্যও ছিলেন।

২০২০ সালের শেষে কোম্পানিটির চেয়ারম্যান পরিবরর্তন হলে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করেন আবু সাদেক মোহাম্মদ সোহেল। তিনি ২০২১-২০২৩ সাল পর্যন্ত কোম্পানিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি (আবু সাদেক মোহাম্মদ সোহেল) একজন অভিজ্ঞ ব্যাংকার যার ৩৯ বছরেরও বেশি ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি ১৯৭৭ সালে সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র অফিসার হিসেবে তার ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেন। বিভিন্ন শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ে ২৪ বছর কাজ করার পর, ২০০১ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার তাকে জেনারেল ম্যানেজার পদে উন্নীত করেন।

২০২০ সালে কোম্পানিটির এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) ছিলেন সুভাষ চন্দ্র মৌলিক। তিনি (সুভাষ চন্দ্র মৌলিক) ২০০৮ সালের জানুয়ারীতে প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেডে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং বোর্ডের সেক্রেটারি হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীকালে, তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে উন্নীত হন এবং কোম্পানি সচিবের দায়িত্ব ছাড়াও কোম্পানির কর্পোরেট এবং এইচআর বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পান। এরপর, তিনি সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে উন্নীত হন। তিনি একজন যোগ্যতাসম্পন্ন চার্টার্ড সেক্রেটারি এবং ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অফ বাংলাদেশ (আসিএসবি) এর ফেলো। এর আগে তিনি জিএসপি ফাইন্যান্স কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডে আড়াই বছর ধরে ডেপুটি কোম্পানি সেক্রেটারি এবং প্রায় সাড়ে নয় বছর ধরে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে সহকারী কোম্পানি সেক্রেটারি এবং শেয়ার বিভাগের ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এছাড়া ২০২১-২০২৩ সাল পর্যন্ত কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ছিলেন মোহাম্মদ ফজলুর রহমান। ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতে ৩৬ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মোহাম্মদ ফজলুর রহমান ২৯-মার্চ-২০২২ তারিখে প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেডে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি জুন, ২০১৮ থেকে মে, ২০১৯ পর্যন্ত হজ ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন। তার শিক্ষা (অর্থনীতিতে মাস্টার্স) সম্পন্ন করার পর, মোহাম্মদ রহমান ১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়োগ কমিটি (বিআরসি) কর্তৃক নিয়োগের মাধ্যমে পূবালী ব্যাংক লিমিটেডে তার ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন।

এত দক্ষ ও অভিজ্ঞ চেয়ারম্যান এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এমডি) থাকা সত্বেও বিগত ৪ বছরে কোম্পানির নিট প্রফিট ও শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) নিম্নমুখি কিন্তু ব্যবস্থাপনা পরিচালকের আর্থিক সুযোগ সুবিধার সব সময় উর্ধ্বমুখি দৃশ্যমান। সুতরাং এর দায়ভার কার ব্যবস্থপনা পরিচালক, চেয়ারম্যান নাকি পরিচালনা পর্ষদের?

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে যেকোনো মুহূর্তে জরুরি অবস্থা জারির বিষয়টি গুজব: স্বরাষ্ট্র সচিব

কর্পোরেট সংবাদ ডেস্ক : দেশে যেকোনো মুহূর্তে জরুরি অবস্থা জারির বিষয়টি গুজব বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি। সোমবার (২৪ মার্চ) স্বরাষ্ট্র...

এতদিনেও সন্দ্বীপে কার্যকর যাতায়াত ব্যবস্থা না থাকা লজ্জার: প্রধান উপদেষ্টা

কর্পোরেট সংবাদ ডেস্ক : স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও সন্দ্বীপে কার্যকর যাতায়াত ব্যবস্থা না থাকা লজ্জাজনক বলে মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন,...

আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ৪২০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত

কর্পেোরেট ডেস্ক: আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি. এর পরিচালনা পর্ষদের ৪২০তম সভা সোমবার (২৪ মার্চ) অনুষ্ঠিত হয়েছে। পর্ষদ চেয়ারম্যান খাজা শাহরিয়ারের সভাপতিত্বে সভায় ব্যাংকের...

ভালুকায় ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা প্রতিবন্ধী নারী, প্রধান আসামি গ্রেফতার

ময়মনসিংহ ব্যুরো: ময়মনসিংহের ভালুকায় দফায় দফায় ধর্ষণে বাকপ্রতিবন্ধী এক নারী তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ঘটনার মামলায় প্রধান আসামি লাল মিয়াকে (২৭) গ্রেফতার করেছে র‍্যাব।...

সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ পাচ্ছেন ইমাম-মুয়াজ্জিনরা

কর্পোরেট সংবাদ ডেস্ক : ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমিতে যেসকল ইমাম-মুয়াজ্জিনরা প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তাদের সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ দেয়া হবে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এই ঋণ...

নারী উদ্যোক্তাদের জন্য অনুষ্ঠিত হলো আইপিডিসি’র ‘জয়ী কর্পোরেট কানেক্ট’

কর্পোরেট ডেস্ক: আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি. সম্প্রতি বিশ্ব ব্যাংকের সহযোগিতায় তাদের ‘উই-ফাই’ উদ্যোগ ‘জয়ী কর্পোরেট কানেক্ট’ সফলভাবে আয়োজন করেছে। দুই দিনব্যাপি এই মেলায় বিভিন্ন লিডিং...

তামিম ইকবালের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন প্রধান উপদেষ্টা

কর্পোরেট সংবাদ ডেস্ক: জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালের স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার (২৪ মার্চ) বিকেএসপিতে একটি খেলায়...

সূচকের সাথে বেড়েছে লেনদেন

পুঁজিবাজার ডেস্ক : সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (২৪ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর...