October 18, 2024 - 10:30 pm
তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৭৭
Homeতথ্য-প্রযুক্তিযেভাবে ইমো হ্যাকিং করে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে লাখ লাখ টাকা

যেভাবে ইমো হ্যাকিং করে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে লাখ লাখ টাকা

spot_img

অনলাইন ডেস্ক : ইমো একাউন্ট হ্যাকিং ও প্রতারণা করার অভিযোগে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকার গোয়েন্দা পুলিশ। এই চক্রটি এভাবে প্রবাসীদের কাছ থেকে ৫০ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

ফেসবুক একাউন্টের মতো ইমো ব্যবহার করে প্রতারণার ঘটনা এবারই প্রথম নয়। এর আগেই বিভিন্ন সময় বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে এরকম প্রতারক চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বিশেষ করে প্রবাসী এবং তাদের স্বজনরাই এই চক্রের শিকার হয়ে থাকে।

কিন্তু কিভাবে ইমো ব্যবহার করে প্রতারণা করা হয়? প্রবাসীরাই বা কেন বিশেষ ভাবে টার্গেট বা লক্ষ্যে পরিণত হন?

ইমো কী?
মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অডিও/ভিডিও ফোন কল বা বার্তা লেনদেনের একটি অ্যাপ ইমো। ২০০৫ সালে তৈরি হওয়া ইমোর সারা বিশ্বে ৫০ কোটির বেশি গ্রাহক রয়েছে। বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, মোবাইলে ভিডিও কল ও মেসেঞ্জিং অ্যাপ ইমো বাংলাদেশের প্রবাসী এবং তাদের স্বজনদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়।

দেশ-বিদেশে যোগাযোগের যে দূরত্ব থাকে, সেটার সুযোগ নিয়ে থাকে এই হ্যাকিং চক্র।

কেন ইমো বেশি জনপ্রিয় প্রবাসীদের কাছে
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অন্যসব সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বা মেসেঞ্জিং অ্যাপের তুলনায় ইমোতে কম ব্যান্ডউইথ লাগে। সেই সঙ্গে এই অ্যাপটি একাধিক ডিভাইসে ব্যবহার করা যায়।

ঢাকা মহানগর পুলিশের সাইবার ও স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার সাইফুর রহমান বলেছেন, ‘’সাধারণত বাংলাদেশে সহজ-সরল বা প্রযুক্তির সঙ্গে বেশি পরিচিত নন, এমন মানুষেরা ইমো ব্যবহার করে থাকেন। কারণ এটা যেকোনো ডিভাইসে সহজে ইন্সটল করা যায়, স্বল্পগতির ইন্টারনেটে ব্যবহার করা যায়। ‘’

কারণে যারা শ্রমিক হিসাবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করতে যান, তাদের কাছে বা তাদের স্বজনদের কাছে যোগাযোগের জন্য ইমো একটি জনপ্রিয় অ্যাপ। কারণ গ্রামে বা প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেটের গতি কম থাকলেও ইমো ব্যবহার করে সহজেই অডিও বা ভিডিও কল করা যায়।

তাহলে কীভাবে ইমো হ্যাক করে প্রতারক চক্র?

প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইমো হ্যাক করা কঠিন। কারণ এই অ্যাপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ জোরালো।কিন্তু হোয়াটসঅ্যাপ বা সিগন্যালের তুলনায় এর বেশ কিছু দুর্বলতা রয়েছে।

অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার সাইফুর রহমান, ’’ইমোর সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো, এটি একই সঙ্গে অনেকগুলো ডিভাইসে ব্যবহার করা যায়। ফলে হ্যাকাররা কাউকে টার্গেট করলে, কৌশলে ওটিপি নিয়ে নিজেদের কোন ডিভাইসে ইমোর অ্যাকাউন্ট খুলে ফেলতে পারে।‘’

তিনি জানান, যারা ইমো ব্যবহার করে, তারা এর সহজে ব্যবহারের দিকটার জন্যই পছন্দ করেন, কিন্তু ডিজিটাল নিরাপত্তার দিকে ততোটা গুরুত্বের সঙ্গে ভাবেন না।

ইমো লগইন করতে গিয়ে টার্গেট ব্যক্তির কাছে ওটিপি চলে যায়। নানাভাবে ফুসলিয়ে সেই কোডটি নিয়ে নেয় প্রতারক চক্র। এভাবে তারা ইমো একাউন্টের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়।

যখনি ডিভাইসে ইমোর অ্যাকাউন্ট খোলা হয়, তখন তার সঙ্গে সংযুক্ত অসংখ্য মোবাইল নম্বরও দেখাতে শুরু করে ইমো। সেখান থেকে আত্মীয়-স্বজনের নাম্বারও জোগাড় করে হ্যাকার চক্র।

আবার নতুন ডিভাইসে ইমো চালু করার সঙ্গে সঙ্গে সেটির পুরনো সব তথ্য, চ্যাট হিস্ট্রিও চলে আসে। ফলে সেখান থেকে অনেক সময় স্পর্শকাতর তথ্য হ্যাকারদের কাছে চলে যায়। সেগুলো দিয়ে পরবর্তীতে ওই ব্যক্তি বা তার স্ত্রী, স্বজনদের ব্ল্যাকমেইলিং করা হয়।

বাংলাদেশে ইমো হ্যাকিংয়ের একাধিক ঘটনা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, বেশিরভাগ ইমো হ্যাকিংয়ের ঘটনা ঘটেছে মোবাইল সার্ভিসিং বা মেরামতের দোকান থেকে। সেখানে থেকে ইমো একাউন্টের আইডি বা পাসওয়ার্ড চলে যায় হ্যাকারদের কাছে।

তখন দোকানদার একটা ইমো অ্যাকাউন্ট খোলে নিজের মোবাইলে, কিন্তু এক্ষেত্রে মোবাইল নম্বর দেয় সেবা নিতে আসা ব্যক্তির।

এরপর ঐ অ্যাকাউন্টের বিপরীতে একটা ইমো কোড আসে গ্রাহকের নম্বরে। তখন দোকানদার সেটা কনফার্ম করে দিয়ে ইমো অ্যাকাউন্ট চালু করে ফেলে। তখন ঐ গ্রাহকের মোবাইলে কোন ইমো থাকলে, সেটির একটি মিরর বা ক্লোন তৈরি হয় দোকানদারের মোবাইলে। কিন্তু গ্রাহকের মোবাইল থেকে ইমো সংশ্লিষ্ট মেসেজ বা বার্তাটি মুছে দেয় দোকানদার।

এরপর ঐ গ্রাহক যখনি ইমোতে কোন বার্তা বা ছবি আদান-প্রদান করবেন, তখনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেটি ঐ দোকানদারের ইমোতে চলে যায়। এভাবেই ঐ গ্রাহকের অজান্তেই তার ব্যক্তিগত এবং স্পর্শকাতর তথ্য পাচার হয়ে যায়।

র‌্যাবের মাসুদ বলেছিলেন, প্রতারকেরা এরপর ঐ অ্যাকাউন্টের সূত্র ধরেই, তার অন্য বন্ধুদের কাছে বার্তা পাঠিয়ে, আরো অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে।

মাসুদ বলছেন, এছাড়াও প্রবাসী কেউ যখন বিদেশ থেকে পরিবার বা আত্মীয় কাউকে অর্থ পাঠাবেন, তখন এ প্রান্ত থেকে পাঠানো বিকাশ নম্বরটি মুছে প্রতারকেরা অন্য নম্বর বসিয়ে দেয়। ফলে ঐ প্রান্ত থেকে টাকা পাঠানো হয় ভিন্ন বিকাশ নম্বরে।

এভাবে ব্যক্তিগত আলাপচারিতার রেকর্ড, ছবি এবং অর্থ হাতিয়ে নেবার পর, প্রতারকেরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্ল্যাকমেইল করত।

মাসুদ বলেছেন, কয়েক সপ্তাহ আগে ঢাকার একজন বিশিষ্ট ব্যক্তির কাছ থেকে এ ধরণের একটি অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে র‍্যাব।

এক পর্যায়ে দেখা যায়, এ কাজে বিশেষ এক শ্রেণী অর্থাৎ পরিবার বিদেশে থাকে, নারী, বিকাশের মাধ্যমে অর্থ আদান প্রদান করেন এবং ইমো অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে তথ্য বিনিময় করেন, তারা এই প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বেশি।

কয়েকটি প্রতারণার ঘটনা
কাতার প্রবাসী আবুল কাশেমের ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে ৬৫ হাজার টাকা নেয়ার অভিযোগের ভিত্তি ধরে সর্বশেষ ইমো প্রতারক চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

আবুল কাশেমের ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার পর সেখান থেকে দেশে থাকা তার বড়ভাই নুরুল ইসলামের ইমোতে বার্তা পাঠানো হয় যে, ‘আমার টাকার প্রয়োজন। বিকাশ নম্বর পাঠালে টাকা দিও।‘’

পরদিন আরেকটি মেসেজে বলা হয়, আজ বিকাশের রেট কতো? ২৫ হাজার টাকা পাঠাও। এভাবে আরও কয়েকটি মেসেজ পাঠানো হয়। তার ভাই কোন বিপদে পড়েছে মনে করে, নুরুল ইসলাম তিন দফায় ৬৫ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেন।

কিন্তু পরবর্তীতে ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ হয়ে তারা বুঝতে পারেন, তারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন।

গত ফেব্রুয়ারি মাসে সৌদি প্রবাসী মিজানুর রহমানের স্ত্রীর কাছে তার ইমো নম্বর থেকে একজন টেলিফোন করে বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে মিজানুর রহমান হাসপাতালে ভর্তি। চিকিৎসার জন্য দ্রুত টাকা লাগবে। তার স্ত্রী দ্রুত ১০ হাজার টাকা পাঠান। এভাবে মিজানুর রহমানের আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়া হয়।

জর্ডান প্রবাসী একজন নারীর ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার পর সেখানে একজন যুবকের সঙ্গে আলাপচারিতার রেকর্ড দেখতে পায় হ্যাকার চক্র। সেসব তথ্য প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ওই নারীর কাছ থেকে এক লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রটি।

কারা করছে ইমো হ্যাকিং?
পুলিশের কর্মকর্তারা দেখতে পেয়েছেন, বাংলাদেশের কিছু অপরাধী চক্র এভাবে প্রতারণা বা ব্ল্যাকমেইলিংয়ের কাজকে অনেকটা পেশা হিসাবে নিয়েছে।

এর আগে বিকাশের মাধ্যমে প্রতারণা, ফেসবুক হ্যাকিং করে অর্থ আদায়ের মতো ইমো ঘিরেও একটি প্রতারণা চক্র গড়ে উঠেছে।

নাটোর ও নওগাঁয় লালপুরে এরকম কয়েকটি চক্র তৈরি হয়েছে বলে পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। গত বছরের ২০শে সেপ্টেম্বর ইমো হ্যাকারদের বিরুদ্ধে পুলিশকে বাদী হয়ে নিয়মিত মামলা করার আদেশ দিয়েছিলেন আদালত।

ওই আদেশের পর ১৪২ জন ইমো হ্যাকারকে গ্রেপ্তার করেছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এই দলে শিক্ষিত, প্রকৌশলী থেকে শুরু করে সাধারণ মুদি দোকানীও রয়েছে।

সোমবার যে চক্রকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছে, ঢাকার পুলিশ, তাদের বাড়ি নওগাঁর দিকে হলো তারা অর্থ খরচ করে মাদারীপুরে গিয়ে ইমো হ্যাকিংয়ের বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেছেন, গ্রেপ্তারকৃত স্বল্প শিক্ষিত হলেও ইমো হ্যাক করায় ছিল দক্ষ। অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করা এই হ্যাকাররা প্রশিক্ষণ নিয়ে রীতিমত পেশা আকারে হ্যাকিং শুরু করেছিল।

ইমো হ্যাকিং ঠেকাতে কী করা দরকার?
পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, সচেতনতা আর নিরাপত্তার দিকে গুরুত্ব দিলেই ইমো হ্যাকিং অনেকটাই ঠেকিয়ে দেয়া সম্ভব।

অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার সাইফুর রহমান বলছেন, ‘’আমাদের প্রথম পরামর্শ হলো, ফেসবুক বা ইমেইলের মতো এখানে টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করা। অর্থাৎ ইমোতে লগইন করতে গেলে পাসওয়ার্ডের পাশাপাশি অন্তত আরেকটি সূত্র থেকে নিশ্চিত করতে হবে। সেটা করা গেলে অ্যাকাউন্ট হ্যাকিংয়ের সম্ভাবনা অনেকটা কমে যাবে।‘’

সাধারণত ইমোতে লগইন করার পর ডিফল্ট সেটিংস থাকে। কিন্তু নিরাপত্তার স্বার্থে সেটা বদলে নেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন এই কর্মকর্তা। সেই সঙ্গে ইমোতে ইমেইল অ্যাকাউন্ট যোগ করার পরামর্শ দিচ্ছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। সেক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড রিকভারির জন্য এই ইমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।

‘’আর সবচেয়ে বড় বিষয়, আপনার যে নাম্বারে ওটিপি আসবে, সেটা কোন ভাবেই কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না। হ্যাকাররা কৌশলে এই ওটিপি নিয়েই অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়, তিনি বলছেন। সূত্র-বিবিসি।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন
spot_img

সর্বশেষ সংবাদ

ক্যান্টন ফেয়ারে বৈশ্বিক ক্রেতাদের নজর কাড়ছে ওয়ালটনের এআই, আইওটি বেজড স্মার্ট পণ্য

কর্পোরেট ডেস্ক: চীনের গুয়াংজু শহরে চলছে বিশ্বের অন্যতম মেগা ট্রেড শো ‘চায়না আমদানি ও রপ্তানি মেলা’; যা ক্যান্টন ফেয়ার নামে পরিচিত। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি...

রাষ্ট্র সংস্কারে আরও ৪ কমিশন গঠন

কর্পোরেট সংবাদ ডেস্ক : রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরও চারটি সংস্কার কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস...

ভারতের লজ্জার রেকর্ড, ঘরের মাঠে ৪৬ রানে অলআউট

স্পোর্টস ডেস্ক : উপমহাদেশের মাটিতে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বনিম্ন রানে অলআউট হবার লজ্জার রেকর্ড গড়লো ভারত। ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম...

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবি’র অভিযানে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৫

শহীদুজ্জামান শিমুল, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: গত ৪৮ ঘন্টায় সাতক্ষীরায় বিজিবি-৩৩ ব্যাটালিয়নের পৃথক অভিযানে একজন ভারতীয় নাগরিকসহ পাঁচজনকে আটক করেছে বিজিবি সদস্যরা। গত মঙ্গলবার সকাল ৮ টা...

নোয়াখালীতে বন্দোবস্তের পাঁচগুণ জায়গা অবৈধভাবে দখল

নোয়াখালী প্রতিনিধি: চান্দিনা ভিটি বন্দোবস্ত নিয়ে দোকানঘর নির্মাণ, পরবর্তীতে বন্দোবস্তের চার থেকে পাঁচগুণ জায়গা অবৈধভাবে দখলে নিয়ে বিল্ডিং কোড না মেনেই গড়ে তোলা হচ্ছে...

ন্যাশনাল টি’র চাঁদা গ্রহণের সময় বাড়ানো সহ অনিয়ম তদন্তে কমিটি গঠন

নিজস্ব প্রতিবেদক : পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল টি কোম্পানি লিমিটেডের পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে চাঁদা উত্তোলনের সময় বৃদ্ধির আবেদন মঞ্জুর করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা...

হাইকোর্টে ৫৪টি বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি

কর্পোরেট সংবাদ ডেস্ক : অবকাশকালীন ছুটি শেষে আগামী ২০ অক্টোবর থেকে বিচার কাজ পরিচালনার জন্য সুনির্দিষ্ট বিচারিক এখতিয়ার দিয়ে ৫৪টি হাইকোর্ট বেঞ্চ গঠন করেছেন...

মার্সেল পণ্য কিনে গাড়ি ফ্রি পাওয়ার সুযোগ

কর্পোরেট ডেস্ক: দেশব্যাপী ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ শুরু করেছে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেল। এই সিজনে মার্সেল ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন ও সিলিং ফ্যান...