সাইফল ইসলাম রুদ্র, নরসিংদী জেলা প্রতিনীধি : নরসিংদী পলাশ উপজেলা রামপুর এলাকার বাসিন্দা। প্রতারক আলতাফ গাজী বাদি হয়ে সরসিংদী আদালতে একটি ধর্ষন চেষ্টার হয়রানি মামলা দায়ের করেন। মামলা নংঃ ৪/২০২৩। পলাশ থানায় মামলাটি রুজি করেন ০৭/০১/২০২৩। এই মামলার নরসিংদী পলাশে প্রতি হিংসা ও খুব প্রতিপক্ষকে দমাতে মিথ্যা নারী নির্যাতন মামলা করায় উল্টো বাদী প্রতারক আলতাফ গাজী (৪৫) ১৫০০০০ টাকা চাদা দাবী করেন ৩ নাম্বার আসামীর নিকট।
নরসিংদী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে –একটি মামলা দায়ের করেন প্রতারক আলতাফ গাজী। এই মামলায় ৩ জন কে আসামি করা হয়। আসামিরা হলেন, শাকিল(২০) পিতা-নুরুল ইসলাম,আজিজুল (২২) পিতা-আলী মোহাম্মদ, সর্ব সাং-তেলিয়া উত্তরপাড়া,থানা- শিবপুর,সাইফুল ইসলাম(৩০) পিতা খুর্শেদ আলম,সাং মরজাল, থানা- রায়পুরা,সর্ব জেলা- নরসিংদী।
এই মামলার সত্য উদগঠন করতে শিবপুরের সংবাদ কর্মীরা ১ নং আসামী শাকিলের বাড়ীতে যায়। মামলার বিবরনে গাওয়া আছে যে শাকিলের মামাতো ভাই নাকি সাইফুল ইসলাম।অথচ নুরুল ইসরাম নিজেই সংবাদ কর্মীদের নিকট স্বীকার করেন এই সাইফুল ইসলাম আমাদের কোনো আত্নীয় না। আলতাফ গাজী আমাকে নিজেই জানিয়েছেন হয়রানির উদ্যেশ্যে মামলায় জরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই বিষয়ে ২২শে জানুয়ারী রবিবার বিকালে প্রতারক ও বাদির বাড়ীতে ৫ জন সংবাদ কর্মীরা গেলে প্রতারক আলতাফ গাজী বলেন সাইফুল ইসলামকে ফাসাতে বহুদিন যাবন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলাম। অবশেষে কোনো উপায় না পেয়ে আমার আপন ভাতিজিকে কেন্দ্র করে একটি মামলা দায়ের করি। এক পর্যায়ে সংবাদ কর্মীদেররকে বলেন যে কিছুদিন আপনারা শান্ত থাকুন। আমি সাইফুল ইসলামের কাছ থেকে (১৫০০০০) টাকা নিয়ে তারপর এই মামলাটি আপশ করবো। প্রতারক আলতাফ গাজী কথার ফাকে বলেন তার আপন ভাতিজি ও ভিকটিম কে নিয়ে পলাশ থানার তদন্ত কর্মকর্তাদের কিছু ঘুষ দিয়ে বাইষধারা জবান বন্দী দেওয়াইছি।আমি আমার ভাতিজিকে যা শিখিয়ে দিয়েছি আমার ভাতিজি তাই বলেছে।
এখন প্রতারক আলতাফ গাজীর বিরুদ্ধে চাঞ্চলক কর অনেক তথ্য এসেছে।যা ধাপে ধাপে তুলে তুলে দরা হবে। প্রতারক আলতাফ গাজীর ২য় স্ত্রী বিথী বেগম গনমাধ্যম কর্মীদের মোবাইল ফেনে বলেন আমার স্বামী একটা প্রতারক। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। তাকে বহুবার জেলথানা থেকে আমি জামিনে মুক্ত করেছি।অথচ নিরঅপরাধ ছেলেকে ফাসিয়েছে সে। প্রয়োজন হলে পলাশ থানার অফিসার ইনচার্জ এর নিকট বক্তব্য দিতে রাজি আছি। এটি একটি সাজানো মামলা।টাকা আত্বসাধ করাই তার মূল উদ্যেশ্য।
এ বিষয়ে পলাশ থানার ওসি ইলিয়াস এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন সঠিক তদন্ত করে প্রকৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃত অপরাধীকে আইনের অধিনে আনবেন বলে জাণিয়েছেন।