সাব্বির মির্জা, তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি : সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার গোন্তা আলিম মাদ্রাসা অধ্যক্ষ ও পরিচালনা কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের না জানিয়ে গোপনে চারটি পদে পছন্দের প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে মামলা দায়েরের কথা জানিয়ে পুনরায় নিয়োগ পরীক্ষার দাবি করেছেন ভুক্তভোগী প্রার্থীরা।
জানা গেছে, গত বছরের ২৬ জুন উপাধ্যক্ষ অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, নিরাপাওা ও আয়া পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। পরে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদটি বাতিল করে পত্রিকায় সংশোধনী বিজ্ঞাপ্তি দেওয়া হয়। তিনটি পদে ১৮ জন প্রার্থী আবেদন করেন। এরপর ২১ জুলাই নিয়োগ পরীক্ষা চলাকালে নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ এনে দুই প্রার্থী ছিলেন আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এ ঘটনায় জনসাধারণের চাপে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক ও ডিজির প্রতিনিধি মো আবু নাইম নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করে চলে যান। কিন্তু তার কয়েক দিন পরে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ অন্য প্রার্থীদের না জানিয়ে গোপনে পছন্দের প্রার্থীদের নিয়োগ দেন। সম্প্রতি বিষয়টি অন্য চাকরি প্রার্থীদের নজরে আসে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউএনও মো মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বিষয়টি আমার নজরে এসেছে। আমি মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষকে ডেকেছি। আমার পক্ষ থেকে যতটুকু করার করব।