December 5, 2025 - 11:32 am
তথ‌্য অ‌ধিদপ্ত‌রের নিবন্ধন নম্বরঃ ৭৭
Homeনির্বাচিত কলামদাসপ্রথা থেকে টেকসই উন্নয়ন: ‘সাদা শ্রেষ্ঠত্ব’ ও ঔপনিবেশিক মুক্তির সংকট

দাসপ্রথা থেকে টেকসই উন্নয়ন: ‘সাদা শ্রেষ্ঠত্ব’ ও ঔপনিবেশিক মুক্তির সংকট

spot_img

বাহলুল আলম ।।
২০১৪ সালে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি কর্তৃক প্রকাশিত Davies, Thomas Richard-এর লেখা বই NGOs: A New History of Transnational Civil Society–এর তথ্যসূত্র অনুযায়ী, বিশ্বের প্রথম এনজিও হিসেবে সাধারণভাবে “Society for the Abolition of the Slave Trade”–কে ধরা হয়, যা ১৭৮৭ সালে ইংল্যান্ডে গঠিত হয়। এটি ছিল একটি বেসরকারি সংগঠন, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে দাসপ্রথা বিলুপ্ত করা। এ সংগঠনটি নাগরিক সমাজভিত্তিক প্রথম সংগঠনের উদাহরণ হিসেবে গণ্য হয়, যা সরকারের বাইরে থেকে সামাজিক পরিবর্তনের জন্য আন্দোলন চালিয়েছিল। এটি এনজিও ধারণার প্রাথমিক সূচনা বলে বিবেচিত হয়। এই দাসপ্রথা-বিরোধী আন্দোলন পরবর্তীতে অন্যান্য সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক সংগঠনের পথপ্রদর্শক হয়ে ওঠে এবং আধুনিক এনজিও ধারনার ভিত্তি তৈরি করে।

তবে বিশ্বব্যাপী এনজিও (NGO) বা বেসরকারি সংস্থার উন্নয়ন ধারণাটি মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময় থেকে বিকশিত হতে থাকে। যুদ্ধোত্তর ধ্বংসস্তুপ থেকে সমাজ পুনর্গঠনে জাতিসংঘ, রেডক্রস, অক্সফাম ইত্যাদি সংগঠনগুলো মানবিক সহায়তা এবং উন্নয়নমূলক কাজ শুরু করে। ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘ গঠনের পর “non-governmental organization” শব্দটি প্রথমবার আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবহৃত হয়। শুরুর দিকে এনজিওগুলো ত্রাণ ও পুনর্বাসনের কাজে নিয়োজিত থাকলেও সময়ের সাথে সাথে তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ, দারিদ্র্য বিমোচন, মানবাধিকার ও সুশাসন ইত্যাদি ক্ষেত্রেও সক্রিয় হয়ে ওঠে।

১৯৭০-এর দশকে বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য এবং বৈষম্য মোকাবেলায় এনজিওগুলো “গ্রাসরুটস” পর্যায়ে সক্রিয় হতে শুরু করে। সেই সময় উন্নত দেশগুলোর সরকার এবং আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাগুলো এনজিওকে উন্নয়নের কার্যকর মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করতে শুরু করে এবং তাদের অর্থায়ন বাড়াতে থাকে। ১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকে এনজিওগুলো গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ডিসকোর্সের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে ওঠে। বিশেষত, ‘সিভিল সোসাইটি’, ‘পার্টিসিপেটরি ডেভেলপমেন্ট’ এবং ‘লোককেন্দ্রিক উন্নয়ন’–এর মতো ধারণাগুলো এই সময়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।

বর্তমানে বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ এনজিও রয়েছে, যারা স্থানীয় থেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মানবিকতা, টেকসই উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বৈশ্বিক ইস্যুতে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রাখছে। তবে একইসঙ্গে এনজিও খাত নিয়ে অর্থের স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতা ও কার্যকারিতার প্রশ্নও উঠে এসেছে, যা এই খাতের ভবিষ্যৎ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এনজিও বা বেসরকারি সংস্থার আনুমানিক সংখ্যা ১০ মিলিয়নের (১ কোটির) বেশি। তবে এটি একটি আনুমানিক পরিসংখ্যান, কারণ অনেক দেশেই এনজিও নিবন্ধন ও তথ্য হালনাগাদের নির্দিষ্ট কেন্দ্রীয় ব্যবস্থা নেই (The Global Journal – 2012)। এনজিওর ধারণাটি ত্রাণ ও দান থেকে শুরু হয়ে ধীরে ধীরে ক্ষমতায়ন, ন্যায্যতা, অধিকারভিত্তিক উন্নয়ন এবং অংশীদারিত্বভিত্তিক সামাজিক পরিবর্তনের দিকে অগ্রসর হয়েছে, তবে এর মধ্যে স্বার্থ, বাণিজ্য ও রাজনীতির অনুপ্রবেশও বেড়েছে।

গত ১০০ বছরে এনজিওদের (NGO) উন্নয়ন ধারণার ধারাবাহিকতা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়:

● ১৯২০–১৯৪৫: আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তার উত্থান। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সময়; রেডক্রস, কুইকার রিলিফ ও মিশনারি সংগঠনসমূহ মানবিক সহায়তা প্রদান শুরু করে। ১৯১৯ সালে League of Nations–এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ধারণা বিস্তার লাভ করে। এই সময়ের এনজিওগুলো মূলত দান-ভিত্তিক ও ধর্মীয়ভাবে প্রভাবিত ছিল।

● ১৯৪৫–১৯৭০: যুদ্ধোত্তর বিশ্ব ও বিকাশমান মানবিকতা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাতিসংঘ গঠিত হয় (১৯৪৫), যেখানে “NGO” শব্দটি প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবহৃত হয়। অক্সফাম, কেয়ার, সেভ দ্য চিলড্রেনসহ বহু আন্তর্জাতিক এনজিও প্রতিষ্ঠিত হয়। লক্ষ্য ছিল খাদ্য, পুনর্বাসন, স্বাস্থ্যসেবা ও যুদ্ধপীড়িতদের সহায়তা। এনজিওগুলো ধীরে ধীরে ত্রাণ থেকে উন্নয়নের দিকে এগোতে শুরু করে।

● ১৯৭০–১৯৮০: ‘গ্রাসরুটস ডেভেলপমেন্ট’ ও দারিদ্র্য নিরসনের যুগ। দাতা সংস্থা ও বিশ্বব্যাংকের বিকল্প হিসেবে এনজিওকে তৃণমূল উন্নয়নে উৎসাহ দেওয়া হয়। দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে ক্ষমতায়ন, স্বনির্ভরতা ও শিক্ষার দিকে গুরুত্ব বাড়ে। “Participatory Development”, “Bottom-up Approach” ধারণা জনপ্রিয় হয়।

● ১৯৮০–১৯৯০: এনজিও বিস্ফোরণ ও উদারনৈতিক বিশ্বায়ন। Structural Adjustment Program (SAP) বাস্তবায়নে সরকারের সীমাবদ্ধতা পূরণে এনজিওর ভূমিকা বাড়ে। এনজিও উন্নয়ন ও সেবা কার্যক্রমে ‘আউটসোর্সিং’ হয়। অনেকে এনজিওকে “ডেভেলপমেন্ট কন্ট্রাক্টর” বা “service delivery agent” বলেও উল্লেখ করে।

● ১৯৯০–২০০০: মানবাধিকার ও সুশাসন ঘিরে এনজিওর পুনর্বিন্যাস। এ সময়ে এনজিওরা কেবল উন্নয়ন নয়, মানবাধিকার, গণতন্ত্র, পরিবেশ ও লিঙ্গ-সমতা নিয়ে কাজ করতে শুরু করে। “সিভিল সোসাইটি” ধারণা বিশ্বজুড়ে শক্তিশালী হয়। জাতিসংঘ, WB, IMF ও OECD এনজিওদের আনুষ্ঠানিক সহযোগী হিসেবে গ্রহণ করে।

● ২০০০–২০১৫: সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য (MDGs) ও দাতা নির্ভরতা বৃদ্ধি। Millennium Development Goals (MDGs) অর্জনে এনজিওদের বড় ভূমিকা থাকে। আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার চাহিদা অনুযায়ী প্রকল্প তৈরি ও বাস্তবায়নের প্রবণতা বাড়ে। Accountability ও Transparency বিষয়ে সমালোচনা বাড়ে।

● ২০১৫–বর্তমান: টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (SDGs), জলবায়ু ন্যায্যতা ও স্থানীয়করণ। এ পর্বে SDG অর্জনে এনজিওদের অংশগ্রহণমূলক, অংশীদারিত্বভিত্তিক মডেল প্রাধান্য পায়। সুশাসনকে মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। “Locally-Led Development”, “Climate Justice”, “Decolonizing Aid” ধারণাগুলো আলোচনায় আসে। এনজিও খাতে কর্পোরেট অনুপ্রবেশ, দাতা নির্ভরতা ও রাজনৈতিক প্রভাব নিয়ে বিতর্ক তীব্র হয়।

আন্তর্জাতিক উন্নয়ন ও দাতব্য সহায়তা ব্যবস্থার ভেতরে থাকা ঔপনিবেশিক মানসিকতা, ক্ষমতার বৈষম্য এবং ‘সাদা শ্রেষ্ঠত্ব’ বা White Supremacy—এমন এক বিশ্বাস বা চিন্তা-পদ্ধতি, যার মূল ধারণা হচ্ছে—শ্বেতাঙ্গ (সাধারণত ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত মানুষ) জাতি, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ অন্য সকল জাতি ও সংস্কৃতির চেয়ে শ্রেষ্ঠ এবং তাদের কর্তৃত্ব বা নেতৃত্ব বৈধ ও স্বাভাবিক—এই ধারণাগুলো আজও উন্নয়ন কাঠামোতে কাজ করছে। এই চিন্তা-পদ্ধতি ভাঙা এবং পরিবর্তে স্থানীয় জনগণের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও নেতৃত্বকে প্রাধান্য দেওয়া জরুরি।

আন্তর্জাতিক সহায়তা ব্যবস্থায় এই ‘সাদা শ্রেষ্ঠত্ব’ নামক মতাদর্শ একটি প্রথাগত ঔপনিবেশিক ধাঁচ হিসেবে কাজ করে, যা পশ্চিমা বিশ্বের সংস্কৃতি, জ্ঞান এবং সিদ্ধান্ত-ক্ষমতাকে শ্রেষ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করে। এর ফলে তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নপ্রয়াসে পশ্চিমারা নিজেদের প্রেসক্রিপশন (নির্দেশনাভিত্তিক সমাধান) চাপিয়ে দেয়। এর ফলে স্থানীয় বাস্তবতা, জ্ঞান, ও নেতৃত্ব উপেক্ষিত হয়। এরূপ উন্নয়ন ধারণা কেবল বৈষম্যকে চিরস্থায়ী করে না, বরং টেকসই উন্নয়নের পথকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে।
এই মানসিকতার প্রতিফলন ঘটে যখন বহিরাগত “বিশেষজ্ঞরা” স্থানীয় সমস্যার সমাধান ঠিক করে দেন; প্রকল্পের ভাষা, কাঠামো ও মূল্যায়ন হয় পশ্চিমা মানদণ্ডে; এবং স্থানীয় জ্ঞান ও নেতৃত্বকে গুরুত্ব না দিয়ে বরং উপেক্ষা করা হয়।

“Prescription-driven aid” বলতে বোঝায় এমন সহায়তা ব্যবস্থা, যেখানে দাতা সংস্থা বা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন সমস্যা চিহ্নিত করে, সমাধান নির্ধারণ করে এবং বাস্তবায়নের ধরনও নির্ধারণ করে—স্থানীয় অংশগ্রহণ ছাড়াই। যেমন বিশ্বব্যাংক বা IMF-এর Structural Adjustment Program (SAP)-এর কারণে বহু দেশে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতে বাজেট কমাতে হয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে। আফ্রিকায় সহায়তা দানকারী সংস্থাগুলো স্থানীয় কৃষিকাজের ধরন না বুঝেই বিদেশি মডেল চাপিয়ে দেয়, ফলে প্রকল্প ব্যর্থ হয়। এর ফলে: স্থানীয় নেতৃত্ব, উদ্যোগ ও ধারণাগুলো পর্যাপ্ত জায়গা পায় না; সহায়তার মানদণ্ড পশ্চিমা ধারণায় তৈরি হয়; প্রকল্পের মালিকানা জনগণের না হয়ে দাতা প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে যায়; অভিজাত শ্রেণি ও শহরকেন্দ্রিক সুবিধাভোগীরা বেশি লাভবান হয়; এবং স্থানীয় লোকেরা নিজস্ব জ্ঞান ও সামর্থ্যের প্রতি আস্থাহীন হয়ে পড়ে।

এই বাস্তবতায় বিকল্প হিসেবে সাম্প্রতিক কালে “Decolonizing Aid” বা “সহায়তার ঔপনিবেশিক মুক্তি” ধারণা উঠে এসেছে। এটি দাবি করে যে, স্থানীয় নেতৃত্ব ও জ্ঞানকে কেন্দ্রে রাখতে হবে, সহায়তার কাঠামো হতে হবে অংশীদারিত্বভিত্তিক, একমুখী নয়; দাতাদেরও জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। সহায়তা যেন সেবা নয়, বরং সম্মানজনক অংশগ্রহণ হয়। ‘সাদা শ্রেষ্ঠত্ব’–ভিত্তিক উন্নয়ন সহায়তা ও প্রেসক্রিপশনভিত্তিক প্রকল্প কাঠামো বিশ্বজুড়ে একটি ক্ষমতার অসম সম্পর্ক, জ্ঞানিক ঔপনিবেশিকতা এবং প্রকৃত অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য এখন প্রয়োজন এমন সহায়তা কাঠামো, যেখানে স্থানীয়তা, বৈচিত্র্য, সংস্কৃতি ও নেতৃত্বকে শ্রদ্ধা ও স্বীকৃতি দেওয়া হয়। কেবল তবেই উন্নয়ন হবে শুধু কার্যকর নয়, স্থায়ীও বটে।

লেখক: বাহলুল আলম (উন্নয়ন বিশ্লেষক)।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সর্বশেষ সংবাদ

কক্সবাজারে এসএমসি এন্টারপ্রাইজের বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

কর্পোরেট ডেস্ক: এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) কক্সবাজারে হোটেল সি প্যালেসে এই সেলস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। এই...

রাজনীতির ধ্রুবতারা খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে উঠুন

এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া।। খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এমন এক নাম, যিনি দীর্ঘ চার দশকেরও বেশি সময় ধরে গণতন্ত্র, আন্দোলন ও সংগ্রামের প্রতীক...

ডিএমপির ৫০ থানার ওসির রদবদল

কর্পোরেট সংবাদ ডেস্ক: ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ৫০ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) পদে রদবদল করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত...

আগুনে দগ্ধ আরিফিন শুভ, তবুও চালিয়ে যান শুটিং

বিনোদন ডেস্ক: ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা আরিফিন শুভ দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন। তার নতুন সিনেমা ‘মালিক’-এর শুটিং চলাকালীন অ্যাকশন দৃশ্যের সময় শরীরে আগুন লেগে যায়।...

সূচকের পতনে লেনদেন শেষ

পুঁজিবাজার ডেস্ক: সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন সূচকের সাথে কমেছে টাকার পরিমাণে লেনদেন...

আন্তর্জাতিক জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের ৬ পদক জয়

কর্পোরেট ডেস্ক: ২২তম আর্ন্তজাতিক জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াড-এ (আইজেএসও-২০২৫) বাংলাদেশ দল ৬টি ব্রোঞ্জ পদক অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াডের বাংলাদেশ দলের টাইটেল স্পন্সর আল-আরাফাহ্...

আরও ৩৬ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক : আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আরও ৩৬ আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) গুলশানে...