রফিকুল ইসলাম (রাব্বি) : বিনিয়োগের আগে সংশ্রিষ্ট কোম্পানির সার্বিক অবস্থা জেনে বিনিয়োগ করা প্রয়োজন। এই ক্ষেত্রে অবশ্যই জানতে হবে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) শেয়ার প্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ও আনুপাতিক হার (পিই রেশিও)। একটি কোম্পানির পিই রেশিও যত কম হবে বিনিয়োগের জন্য কোম্পানিটি তত উত্তম। সাধারণত ৪০ পর্যন্ত পিই রেশিও স্বাভাবিক ধরা হয়। এর উপরে গেলে অবশ্যই সেটি ঝুঁকিপূর্ণ। পিই রেশিও থেকে আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে নিট সম্পদমূল্য (এনএভি), এটা যত বেশি বিনিয়োগের জন্য ততই উত্তম।
ডিএসই‘র তথ্য অনুযায়ী, ২৯-২-২০২৪ ইং তারিখে উদ্যোক্তা-পরিচালকের হাতে রয়েছে ৪৮.০৪ শতাংশ শেয়ার, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে ১৪.৭৭ শতাংশ শেয়ার, বিদেশিদের হাতে রয়েছে ০.০৭ শতাংশ শেয়ার, সরকারের হাতে রয়েছে ২১.৮৮ শতাংশ শেয়ার এবং বাকি ১৫.২৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে।
৩১-১২-২০২২ সমাপ্ত বছরের সর্বশেষ তথ্য মোতাবেক কোম্পানির রির্জাভে রয়েছে ২৬৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। কোম্পানিটির দীর্ঘ মেয়াদী লোন ছিল ১২০৯ কোটি ৭০ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ডিএসিতে কোম্পানির স্বল্প মেয়াদী লোন ও ক্রেডিট-রেটিং এর কোন তথ্য দেওয়া নেই।
গত এক বছরে কোম্পানিটির দর উঠানামা হয়েছে ২৮.৪০ টাকা থেকে ৫৭.৬০ টাকা। আজকের দর উঠানামা হয়েছে ২৮.৫০ টাকা থেকে ২৯.০০ টাকার মধ্যে। ১৪-৩-২০২৪ এ সমাপনী দর ছিল ২৮.৮০ টাকা এবং আজকের ওপেনিং দর ছিল ২৯.০০ টাকা। ২০০৬ সালে পুঁজিবাজারের তালিকাভূক্ত কোম্পানি আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড বর্তমানে এ ক্যাটাগরিতে অবস্থান করছে।
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | কর্পোরেট সংবাদ সম্পাদক - মোঃ মিজানুর রহমান । উপদেষ্টা সম্পাদক- জেসমিন আক্তার, এফসিএস ই-মেইলঃ corporatesangbad@gmail.com । ফোনঃ ০২২২-৩৩৫৪১২৫ । মোবাইলঃ ০১৭১১০৭৬৮১৫ অফিসঃ ৫৫/বি, নোয়াখালী টাওয়ার, ১১ তলা, সুইট ১১-এফ, পুরানা পল্টন, ঢাকা ১০০০ |
বিনিয়োগের আগে জেনে নিন আইপিডিসি ফাইন্যান্স সম্পর্কে https://corporatesangbad.com/73618/ |