বিনোদন ডেস্ক : পশ্চিমবঙ্গের আরজি কর মেডিকেলে নারী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রতিবাদে মেয়েদের রাত দখলের দিন পথে নেমেছিলেন মিমি চক্রবর্তী। এরপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি হুমকির মুখে পড়েন তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। এক্স হ্যান্ডলে নিজেই সেই হুমকির স্ক্রিনশট তুলে ধরেন অভিনেত্রী। সেইসঙ্গে পোস্টটি সাইবার ক্রাইম বিভাগকে ট্যাগ করেন তিনি। এবার জানালেন যে এই মামলায় পুলিশের ভূমিকা কী?
আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে নামার পর মিমিকে হুমকি দিয়ে লেখা হয়, 'আজ এই কাণ্ড যদি মিমির সঙ্গে ঘটত তা হলে কী করত? মিমির পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হত নাকি? তাহলে মিমিকে আমার ঘরে পাঠিয়ে দিলে আমি ওঁর পরিবারকে ১০ লাখ টাকা দিয়ে দেব।' আবার আর এক জন লেখেন,'ধর্ষণটা মিমির সঙ্গে হলে ভাল হত।' এ ঘটনার পর মিমি চক্রবর্তী কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগে অভিযোগ জানান। পুলিশ তাতে সাড়া দিয়েছে।
এই বিষয়ে মিমি এক্সে একটি পোস্ট দেন। সেই পোস্টে অভিনেত্রী লেখেন, 'সাইবার ক্রাইম বিভাগ আমাকে সাহায্যে করেছে। এ বিষয়ে এফআইআর (মামলা) দায়ের করা হয়েছে। ওই সকল অ্যাকাউন্টগুলো চিরতরের জন্য ডি-অ্যাক্টিভেট করা হয়েছে। পুলিশ চেষ্টা করছে দুজন প্রধান অভিযুক্তদের খুঁজে বের করার। কারণ তারা সব কমেন্ট মুছে আপাতত ইনকগনিটো মোডে চলে গেছে'।
এর আগে ধর্ষণের হুমকির স্ক্রিনশট শেয়ার করে অভিনেত্রী লিখেছিলেন, ‘আমরা কী এই কারণে লড়ছি? আমরা একজন নারীর জন্য বিচার চাইছি তাই না? ধর্ষণের হুমকি দেওয়াটা যেন ডালভাত হয়ে গেছে। এরাই আবার ভিড়ের মধ্যে মিশে বলছেন, মেয়েদের পাশে রয়েছেন! এটা কোন ধরনের শিক্ষা?’এরপরেই পুলিসের দ্বারস্থ হন অভিনেত্রী। সূত্র-জিনিউজ।
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | কর্পোরেট সংবাদ সম্পাদক - মোঃ মিজানুর রহমান । উপদেষ্টা সম্পাদক- জেসমিন আক্তার, এফসিএস ই-মেইলঃ corporatesangbad@gmail.com । ফোনঃ ০২২২-৩৩৫৪১২৫ । মোবাইলঃ ০১৭১১০৭৬৮১৫ অফিসঃ ৫৫/বি, নোয়াখালী টাওয়ার, ১১ তলা, সুইট ১১-এফ, পুরানা পল্টন, ঢাকা ১০০০ |
ধর্ষণের হুমকি, আইনের আশ্রয় নিলেন মিমি চক্রবর্তী https://corporatesangbad.com/480251/ |