দরকার চামড়া শিল্প সংক্রান্ত নীতিমালার যথাযথ প্রয়োগ

Posted on December 6, 2016

চামড়া শিল্পে নতুন করে শুরু হয়েছে অস্থিরতা। বিগত চার বছর ধরে ক্রমাগতভাবে কমছে চামড়ার দাম। কমছে এ খাতে বৈদেশিক প্রবৃদ্ধি। ট্যানারী শিল্প মালিকেরা আন্তর্জাতিক বাজারের দাম কমার বিষয়টি উল্লেখ করে এবার দাম নির্ধারণ করেছে গরু ৫০ টাকা এবং ছাগলের চামড়া ২০-২৫ টাকা। দেশের মোট চাহিদার বিপরীতে কোরবানী ঈদে সংগ্রহ করা হয় ৫৫-৬০ শতাংশ চামড়া। এ সময় ট্যানারী মালিকরা সরাসরি চামড়া না কিনে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে চামড়া ক্রয় করে থাকে। মৌসুমী ব্যবসায়ীরা দেশে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে চামড়া সংগ্রহ করে তা ট্যানারী মালিকদের কাছে বিক্রি করেন। এক্ষেত্রে স্বল্প সময়ে চামড়া সংগ্রহে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই মৌসুমী ব্যবসায়ীদের সাথে ট্যানারীর মালিকদের সুসম্পর্ক দৃশ্যমান হয়না। প্রায় সময়ই মৌসুমী ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়ার খবর শোনা যায়। এবার পত্রিকার মাধ্যমে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের ক্ষতির বিষয়টি জানা গেছে। আবার অনেক ব্যবসায়ীর ঢাকাস্থ ট্যানারী মালিকদের বিরুদ্ধে পাওনা টাকা না পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে। বছরের পর বছর কোটি কোটি টাকা ট্যানারীর মালিকের কাছে অনাদায়ী রয়েছে বলে বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী ক্ষোভের সাথে জানিয়েছেন। এর ফলে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের ক্ষতির মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে বহুগুণে। বিশেষজ্ঞদের মতে, একদিকে ট্যানারী মালিকরা নিজেদের ইচ্ছেমত দাম নির্ধারণ করছে, অন্যদিকে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে চামড়া সংগ্রহ করে তাদের ন্যায্যা পাওনা পরিশোধে গরিমসি করছে যা কি-না ব্যবসায়ী নীতিমালার পরিপন্থী। মৌসুমী ব্যবসায়ীরা চান এ বিষয়ে সরকারি কঠোর মনিটরিং। সরকারের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট নীতিমালা দরকার, যাতে সরকারের মাধ্যমে চামড়ার ন্যায্য মূল্য নির্ধারণ করা থাকবে এবং মৌসুমী ব্যবসায়ী এবং ট্যানারী মালিকদের স্বার্থ সংরক্ষণ করা হবে। 
বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় এই শিল্প বিশ্ববাজারে আরো দক্ষতার সাথে নিজেদের তুলে ধরবে এ প্রত্যাশা আমাদের। সেইসাথে চামড়া শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্টদের একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালার আওতায় আনা দরকার যাতে কারোরই স্বার্থ লঙ্ঘিত না হয়। 
চামড়া শিল্পে নতুন করে শুরু হয়েছে অস্থিরতা। বিগত চার বছর ধরে ক্রমাগতভাবে কমছে চামড়ার দাম। কমছে এ খাতে বৈদেশিক প্রবৃদ্ধি। ট্যানারী শিল্প মালিকেরা আন্তর্জাতিক বাজারের দাম কমার বিষয়টি উল্লেখ করে এবার দাম নির্ধারণ করেছে গরু ৫০ টাকা এবং ছাগলের চামড়া ২০-২৫ টাকা। দেশের মোট চাহিদার বিপরীতে কোরবানী ঈদে সংগ্রহ করা হয় ৫৫-৬০ শতাংশ চামড়া। এ সময় ট্যানারী মালিকরা সরাসরি চামড়া না কিনে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে চামড়া ক্রয় করে থাকে। মৌসুমী ব্যবসায়ীরা দেশে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে চামড়া সংগ্রহ করে তা ট্যানারী মালিকদের কাছে বিক্রি করেন। এক্ষেত্রে স্বল্প সময়ে চামড়া সংগ্রহে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই মৌসুমী ব্যবসায়ীদের সাথে ট্যানারীর মালিকদের সুসম্পর্ক দৃশ্যমান হয়না। প্রায় সময়ই মৌসুমী ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়ার খবর শোনা যায়। এবার পত্রিকার মাধ্যমে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের ক্ষতির বিষয়টি জানা গেছে। আবার অনেক ব্যবসায়ীর ঢাকাস্থ ট্যানারী মালিকদের বিরুদ্ধে পাওনা টাকা না পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে। বছরের পর বছর কোটি কোটি টাকা ট্যানারীর মালিকের কাছে অনাদায়ী রয়েছে বলে বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী ক্ষোভের সাথে জানিয়েছেন। এর ফলে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের ক্ষতির মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে বহুগুণে। বিশেষজ্ঞদের মতে, একদিকে ট্যানারী মালিকরা নিজেদের ইচ্ছেমত দাম নির্ধারণ করছে, অন্যদিকে মৌসুমী ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে চামড়া সংগ্রহ করে তাদের ন্যায্যা পাওনা পরিশোধে গরিমসি করছে যা কি-না ব্যবসায়ী নীতিমালার পরিপন্থী। মৌসুমী ব্যবসায়ীরা চান এ বিষয়ে সরকারি কঠোর মনিটরিং। সরকারের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট নীতিমালা দরকার, যাতে সরকারের মাধ্যমে চামড়ার ন্যায্য মূল্য নির্ধারণ করা থাকবে এবং মৌসুমী ব্যবসায়ী এবং ট্যানারী মালিকদের স্বার্থ সংরক্ষণ করা হবে। 

বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় এই শিল্প বিশ্ববাজারে আরো দক্ষতার সাথে নিজেদের তুলে ধরবে এ প্রত্যাশা আমাদের। সেইসাথে চামড়া শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্টদের একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালার আওতায় আনা দরকার যাতে কারোরই স্বার্থ লঙ্ঘিত না হয়।